পঞ্জিকা মতে আগামী ১ অক্টোবর মহাষষ্ঠী। তবে বাংলায় দুর্গাপুজো শুরু হবে এর ঠিক এক মাস আগে। রাজ্যের দুর্গাপুজোকে স্বীকৃতি দিয়েছে UNESCO।
আর সেই কারণেই মহা সাড়ম্বরে পুজোর সূচনা হতে চলেছে বঙ্গে। জানা গিয়েছে, আগামী ১ সেপ্টেম্বর তিলোত্তমার বুকে এক বিরাট শোভাযাত্রা হতে চলেছে।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও ওই বর্নাঢ্য মিছিলে শামিল হবেন বলে খবর।ইতিমধ্যে বেলেঘাটার ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডে খুঁটিপুজো সম্পন্ন হয়েছে। সেখান থেকেই মহামিছিলের ডাক দেওয়া হয়েছে।
রাজ্যের দুর্গাপুজো UNESCO -র হেরিটেজ তালিকায় জায়গা পাওয়ার পর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় টুইট বার্তা দিয়েছিলেন। তিনি লিখেছিলেন, "বাংলার জন্য অত্যন্ত গর্বের মুহূর্ত।
" মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আরও লেখেন, "গোটা বিশ্বের কোণায় কোণায় ছড়িয়ে থাকা বাঙালির জন্য আজ অত্যন্ত গর্বের দিন। দুর্গাপুজো উৎসব নয়, এটা একটা আবেগ যা গোটা বিশ্বের বাঙালিকে ঐক্যবদ্ধ করে।
বাংলার দুর্গাপুজো স্বীকৃতি পাওয়ায় খুশি হয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীও। তিনি টুইট বার্তায় লিখেছিলেন, "প্রত্যেক ভারতীয়ের জন্য গর্ব ও আনন্দের...
বিষয়! দুর্গাপূজা আমাদের সাংস্কৃতিক ও আত্মিক বৈশিষ্ট্যর শ্রেষ্ঠ দিকগুলিকে তুলে ধরে। আর, কলকাতার দুর্গাপূজার অভিজ্ঞতা প্রত্যেকের থাকা উচিৎ।"
প্রসঙ্গত, গত দুইবছর করোনা মহামারীর ফলে সেইভাবে পুজোর আনন্দ উপভোগ করতে পারেনি বাঙালি। এ বছর চুটিয়ে আনন্দ করার পরিকল্পনা রয়েছে অনেকেরই।
তবে এবার পুজোয় অতিবৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে, জানালেন বিশিষ্ট ভূতত্ত্ববিদ সুজীব কর। তাঁর কথীয়, “চলতি বছর পুজোর সময় ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।